সুনির্মল সেন:
নগরীজুড়ে এখন শোভা পাচ্ছে বিগত দিনে সিলেট সিটি কর্পোরেশন (সিসিক) বাস্তবায়নের বিভিন্ন উন্নয়নের চিত্র। যার অধিকাংশই প্রাক্তণ মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর সময়ে করা। এগুলোর মধ্যে নগরীর বিভিন্ন ছড়ার সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য নির্মিত ওয়াকওয়ে ছাড়াও রয়েছে ওভারব্রিজ, কাজীর বাজারের সেলফি ব্রিজ, কবরস্থান, বাস টার্মিনাল, দীঘি এবং শিশুপার্ক। এছাড়াও এখানে স্থান পেয়েছে প্রয়াত অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিতের প্রচেষ্টায় নগরীর চৌহাট্টায় অবস্থিত দৃষ্টিনন্দন কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার। তারপরেও প্রশংসায় ভাসছেন আমাদের সিসিকের মান্যবর মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।
জাতীয় সরকার দিবস উদযাপনের অংশ হিসেবে বিগত দিনে সিটি কর্পোরেশন বাস্তবায়নের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক চিত্রের ফেস্টুন নগরীজুড়ে লাগানো হয়। মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর ছবিযুক্ত এসব ফেস্টুনে স্থান পেয়েছে আবুল-মাল-আব্দুল মুহিত ও আরিফুল হক চৌধুরীর উন্নয়নের চিত্র।
সচরাচর দেখা গেছে, সাধারণত পূর্বসূরির উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড আঁড়ালে রাখার চেষ্টা করেন উত্তরসূরিরা। কিন্তু এ ক্ষেত্রে মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী সেদিকে যাননি। উল্টো এসব উন্নয়ন চিত্র জনসম্মুখে উপস্থাপন করে নগরবাসীর প্রশংসায় ভাসছেন মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।
উল্লেখ্য, আরিফুল হক চৌধুরীর সময়ে বাস্তবায়িত কয়েকটি উন্নয়ন চিত্রের মধ্যে রয়েছে নগরীর দক্ষিণ সুরমায় নির্মিত অত্যাধুনিক বাস টার্মিনাল। নগরীর মানিকপীর কবরস্থানের সংস্কার, দক্ষিণ সুরমায় নির্মিত জননেত্রী শেখ হাসিনা শিশুপার্ক, নগরীর উপশহরের ওয়াকওয়ে, ধোপাদিঘী সংস্কার ও ওয়াকওয়ে, গোয়ালীছড়া ওয়াকওয়ে, গোয়াবাড়ি ওয়াকওয়ে। রয়েছে আবুল মাল আব্দুল মুহিতের আন্তরিক প্রচেষ্টায় নির্মিত দৃষ্টিনন্দন সিলেট কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার।
”সত্য তুলে ধরায় সিসিক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী প্রশংসায় ভাসছেন,
সচরাচর এমন মেয়র দেখিনি কোনোদিন সিলেটের এই জমানায়।
আশা করি আগামী দিনে নগরবাসীর সমস্যা সমাধানে রাখবেন ভালো ভূমিকা,
দোয়া-আশীর্বাদ করে তাঁহার জন্য বৃহত্তর সিলেটের নাগরিকেরা।। ’’